ডেস্ক রিপোর্ট ।।
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, আমরা সাকিবের পাশে আছি। তার বিষয়টি পর্যবেক্ষণে রেখেছি। আইসিসি সিদ্ধান্ত নিলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব আমরা।
২০১৭ সালে সাকিবকে ম্যাচ পাতানোর প্রস্তাব দেয় মোস্ট ওয়ান্টেড এক জুয়াড়ি। অবশ্য সেটা গ্রহণ করেননি তিনি। তবে বিপত্তিটা বাঁধে অন্য জায়গায়। সঙ্গে সঙ্গে নিজ বোর্ড কিংবা আকসুকে সেটি জানাননি অন্যতম বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।
এ ব্যাপারে ওই সময় তাকে জিজ্ঞেস করা হলেও বিষয়টি অস্বীকার করেন সাকিব। পরে তার ফোন কল ট্র্যাক করে ঘটনার সত্যতা পায় দুর্নীতি দমন ইউনিট। স্বভাবতই চেতেছে তারা। তাকে ১৮ মাস নিষিদ্ধের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আকসু।
এ পরিপ্রেক্ষিতে সাকিবের পাশে থাকার কথা জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বিষয়টি বোর্ডের অভ্যন্তরীণ বিষয় নয়। এটা আইসিসির ব্যাপার। আমরা বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছি। এরপর সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রেখেছি ঘটনাটি। বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ামক সংস্থা তাকে কী শাস্তি দেবে তা আমরা জানি না। তবে যে সিদ্ধান্তই দিক, আমরা তার পাশে আছি, থাকব।
আইসিসি সাকিবকে বড় শাস্তি দিলে তা কমানোর আবেদন করার সুযোগ আছে। এরই মধ্যে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার কাছে নিজের ভুল স্বীকার করেছেন তিনি। এছাড়া জুয়াড়ির প্রস্তাবে সাড়া দেননি দেশসেরা ক্রিকেটার। তাই আবেদন করলে তার শাস্তি কমতে পারে।
ইতিমধ্যে শাস্তি কমানোর আবেদন করতে প্রস্তুতি সেরে ফেলেছেন সাকিব। নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা আসার সঙ্গে সঙ্গে আত্মপক্ষ সমর্থন করবেন তিনি। এক্ষেত্রে পাশে থাকছে বিসিবিও।




















