ডেস্ক রিপোর্ট।।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) নিহত শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফায়াজকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।
আজ বুধবার (৯ আগস্ট) বিকাল ৪টা ৩৭ মিনিটে বুয়েটের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক সাইফুল আজম রায়ডাঙ্গা গ্রামে উপস্থিত হয়ে কবর জিয়ারত করার পর আবরারের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলে তিনি স্থানীয়দের বাধার মুখে পড়েন। এসময় ভিসির সঙ্গে কথা বলতে গেলে পুলিশ আবরারের ভাই ফায়াজ ও তার ফুপাতো ভাইয়ের স্ত্রীকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে।
এদিকে পুরো ঘটনাটি বানোয়াট বলে জানিয়েছে কুষ্টিয়া জেলা পুলিশ। জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পুলিশ সুপার জনাব এস এম তানভীর আরাফাত, পিপিএম (বার) স্বাক্ষরিত এক প্রেস রিলিজে জানানো হয় যে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জনাব সাইফুল ইসলাম কুষ্টিয়ায় উপস্থিত হয়ে জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সেক্রেটারী, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে নিহত আবরার ফাহাদের গ্রাম রায়ডাঙ্গায় উপস্থিত হন এবং সেখানে আবরার ফাহাদের দাদা, বাবা, চাচা ও আত্মীয় স্বজন উপস্থিত ছিলেন। তাদের সাথে সাক্ষাৎ করে ভিসি মহোদয় ঢাকায় ফিরে যান। আবরারের ছোট ভাই ফায়াজকে মারধোর বা গ্রামবাসীর সাথে কোন ধরনের সংঘর্স হয় নি। অতিরঞ্জিত করে কিছু কিছু মহল রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য এ ধরনের প্রচারনা চালানো হচ্ছে বলে দাবি করা হয়েছে রিলিজে।



















