নিজস্ব প্রতিবেদক: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, ই-পাসপোর্ট দেশের মানুষের জন্য মুজিববর্ষের উপহার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ২০২০ সালে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট প্রবর্তন করেন। তাঁর নির্দেশনায় শিগগিরই ই-ভিসা কার্যক্রমও শুরু করা যাবে।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের ৩২তম বৈদেশিক মিশন হিসেবে সুইডেনের বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা জানান।
বাংলাদেশ দূতাবাসে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশি প্রবাসীরা বিদেশে অবস্থান করে দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। তারা বিদেশে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রবাসীরা যাতে যথাসময়ে সময়োপযোগী সেবা পান, সেজন্য সরকার সব সময় সচেষ্ট। এরই ধারাবাহিকতায় বৈদেশিক মিশনগুলোতে ই-পাসপোর্ট সেবা কার্যক্রম উদ্বোধন হচ্ছে।
মন্ত্রী জানান, বর্তমানে দেশের ৬৪ জেলার ৭২টি কার্যালয় থেকে ই-পাসপোর্ট দেওয়া হচ্ছে। আজ ৩২তম বৈদেশিক মিশন হিসেবে সুইডেনে ই-পাসপোর্ট সেবা দেওয়া চালু হয়েছে। এ পর্যন্ত ৯৮ লাখ ৩২ হাজার ই-পাসপোর্ট জনগণের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। শিগগিরই দেশের ৮০টি মিশনে এর কার্যকারিতা শুরু হবে।
আমাদেরকাগজ/এইচএম