লাইফ স্টাইল ৮ ডিসেম্বর, ২০২২ ০১:১৮

পুরুষের যতসব তৃপ্তির কারণ 

প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

আমাদের কাগজ ডেস্কঃ কর্মের বিশেষ ভাবরুপই হল পুরুষ। অনেকেই মনে করে পুরুষের শান্তি তিপ্তির বলে কোন জায়গা আছে নাকি! পুরুষ মানুষের জীবনে সুখ বলতে কোন শব্দ আজ অবধি নেই, থাকবেও না। একটা পুরুষ তার পুরো জীবন তার পরিবারের জন্য উঃসর্গ করে। এত কাজ,এত ব্যস্ততা? সব তো তার পরিবারের জন্যই করে। এত সবের মধ্যে চলুন জেনে নেই পরুষের যতসব তিপ্তির একঢের কারণ সমূহ:


১। কাজের ফাঁকে আপনার পরুষ সঙ্গির একটু সহমত পোষণ কিংবা কদর করুন। এতে তার কাজের আনন্দকে কয়েকগুন বাড়িয়ে তোলে। যেমন তাকে আপনি ঘন্টায় ১ বার ফোন কল করতেই পারেন। 

২। পুরুষ সঙ্গির মন খিটখিটে থাকলে চা কফি কিছু একটা বানিয়ে খেতে দেন 

৩। সংসারের কাজে সারাদিন ব্যস্ত থাকলেও রাতে শোবার আগে তার মনের খবর নিন। 

৪। ভিডিও রিল তৈরি করে তাকে পাঠান, এতে কাজের পেসারের থেকে রিলিজ করতে সহয়তা করবে তাকে। 

৫। পরিস্থিতি বুঝে কথা বলার চেষ্টা করুন, মনে যা আসে তা-ই মুখ ফসকে বলে ফেলবেন না। ফলাফল কী হতে পারে তা বুঝে কথা বলুন।

৬। পুরনো কোন ভুলের জন্য কখনই স্বামীকে কথা শোনাবেন না, খোঁচা দিবেন না। যেই ভুলের জন্য তাকে ক্ষমা করে দিয়েছেন, সেই ভুলের কথা বলে তাকে অপমান করাটা খুবই নিচু মনের পরিচয়।  

৭। বেশি বেশি ভালোবাসার কথা বলতে থাকুন। নারীরা সবসময় স্বামীর মুখ থেকে ভালোবাসা মিশ্রিত কথা শুনতে চায়, ভালোবাসা প্রকাশ করার বিষয়; লুকিয়ে রাখার বিষয় নয়। 

৮। সারপ্রাইজ গিফট দেওয়ার অভ্যাস করুন। গিফট ছোট কিছুও হতে পারে, কিন্তু আপনি তার কথা ভেবে খুঁজে খুঁজে তার জন্য গিফট কিনে এনেছেন, এই ভাবনাই তার কাজে অনেক ভাল লাগার বিষয়। 

একজন নারী তাঁর নীরবতা দিয়ে যেমন অনেক কথা বলতে পারেন, তেমনি একজন পুরুষও কিছু না বলে কথা বলতে পারেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা। আপনার সঙ্গিন কী বলতে চাইছে, তা বুঝতে হলে প্রয়োজন শুধু গভীর মন দিয়ে শোনা। এটা মোটেও বিজ্ঞানের কোনো খটমটে বিষয় নয়। আপনাকে শুধু তার প্রতি সংবেদনশীল হলেই চলবে। 

অনেক দম্পতি রয়েছেন যারা আদর্শ ও নৈতিকতা মেনে জীবন যাপন করছেন কিন্তু দুজনই অর্থনৈতিক কাজে নিয়জিত কিন্তু তাদের মধ্যে রয়েছে পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা মিশ্রিত ভালোবাসা, পরিস্থিতি বুঝে কাজ করার যোগ্যতা ও কখনো কখনো ক্যারিয়ারের চেয়ে পরিবারকে প্রাধান্য দেয়ার বুদ্ধিদীপ্ত মানসিকতা। সূত্র, যুগান্তর 

আমাদের কাগজ/এম টি