সারাদেশ ২৩ নভেম্বর, ২০১৯ ০৩:৪৬

এবার চট্টলা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন

ডেস্ক রিপোর্ট ।।

গাজীপুরের টঙ্গী রেলস্টেশনে চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বিকেল চারটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ট্রেনটি চট্টগ্রাম থেকে ঢাকামুখী ছিল। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

স্টেশন ও স্থানীয় লোকজন সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকামুখী চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনটি বিকেল চারটার দিকে এসে চার নম্বর লাইনে দাঁড়ায়। এর দুই থেকে তিন মিনিট পরেই হঠাৎ ট্রেনের সামনে থাকা ইঞ্জিন থেকে ধোঁয়া বের হতে থাকে। এতে স্টেশনে থাকা লোকজন ও যাত্রীদের মাঝে হইচই শুরু হয়। দ্রুত অগ্নি নির্বাপণে কাজ শুরু করে স্টেশনে থাকা ট্রেনের লোকজন। ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে ঘটনাস্থলে আসে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। এরপর প্রায় আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন তারা।

গাজীপুরের টঙ্গী রেলস্টেশনে চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার বিকেল চারটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ট্রেনটি চট্টগ্রাম থেকে ঢাকামুখী ছিল। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

স্টেশন ও স্থানীয় লোকজন সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকামুখী চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনটি বিকেল চারটার দিকে এসে চার নম্বর লাইনে দাঁড়ায়। এর দুই থেকে তিন মিনিট পরেই হঠাৎ ট্রেনের সামনে থাকা ইঞ্জিন থেকে ধোঁয়া বের হতে থাকে। এতে স্টেশনে থাকা লোকজন ও যাত্রীদের মাঝে হইচই শুরু হয়। দ্রুত অগ্নি নির্বাপণে কাজ শুরু করে স্টেশনে থাকা ট্রেনের লোকজন। ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে ঘটনাস্থলে আসে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। এরপর প্রায় আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন তারা।

টঙ্গী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা গিয়ে দেখি আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। পরে আমাদের সঙ্গে থাকা একটি ইউনিট থেকে পানি দিয়ে আগুন পুরোপুরি নির্বাপণ করা হয়। আগুনের সূত্রপাত ইঞ্জিনের ব্যাটারি থেকে। তবে তৎক্ষণাৎ আগুন নিয়ন্ত্রণে আসায় বড় কোনো ক্ষতি হয়নি।’

স্টেশন মাস্টার মো.হালিমুজ্জামান বলেন, ‘ট্রেনে আগুন ছিল প্রায় আধা ঘণ্টার মতো। এর মধ্যে কেউ আহত কিংবা কারও কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। এ জন্য ট্রেন চলাচলও বন্ধ হয়নি। তবে এ ট্রেনে থাকা যাত্রীদের অন্য আরেকটি ট্রেনে উঠিয়ে দিয়ে ঢাকা যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে।’

১১ নভেম্বর রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় তূর্ণা নিশীথা ও উদয়ন এক্সপ্রেসের মধ্যে সংঘর্ষে ১৬ জন প্রাণ হারান। আহত হন শতাধিক। ১৪ নভেম্বর সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় রংপুর এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন ও ৭টি বগি লাইনচ্যুত হয়ে আগুন ধরে যায়। এতে ২৫ জন আহত হন। ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কোটি টাকার ওপরে। এর আগে গত ২৩ জুন রাতে মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনের ছয়টি বগি লাইনচ্যুত হয়ে পাঁচ যাত্রী মারা যান। আহত হন শতাধিক।